১। অবকাঠামোগত উন্নয়ন : চুয়াডাঙ্গা জেলা সদর হাসপাতালকে ১০০ শয্যা থেকে ২৫০ শয্যায় উন্নীতকরণের নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হয়েছে।
২। আলমডাঙ্গা, দামুড়হুদা ও জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীতকরণের নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হয়েছে।
৩। চালুকৃত ১১৮টি সিসির মাধ্যমে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে যাচ্ছে।
৪। HSS কোরে চুয়াডাঙ্গা জেলা সমগ্র দেশের মধ্যে ২য় স্থান অধিকার করেছে।
৫। কমিউনিটি পার্টিসিপেশনের মাধ্যমে সদর হাসপাতালের পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্নতাসহ স্বাস্থ্য সেবার মান অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।
৬। চুয়াডাঙ্গা জেলার মাঠ পর্যায়ে ইপিআই কার্যক্রম 96% অর্জিত হয়েছে যাহা জাতীয় পর্যায়ের লক্ষমাত্রাকে অতিক্রম করেছে।
৭। চুয়াডাঙ্গা জেলার সদর হাসপাতালসহ ৩টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বায়োমেট্রিক মেশিনের মাধ্যমে নির্ধারিত সময়ে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের হাজিরা নিশ্চিত করা হচ্ছে।
টিকাঃ
স্বাস্থ্য হলো শরীরিক ও মানসিক সুস্থতা। জন্ম ও মৃত্যুর মাঝে মানুষকে তার চারপাশের সামাজিক ও প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর নির্ভশীল হয়ে থাকতে হয়। এই উভয় প্রকার পরিবেশ মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে। স্বাস্থ্য সচেতনতা হলো কিছু অভ্যাসের আচরণ, যার দ্বারা আমরা শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারি। 'স্বাস্থ্যই সম্পদ'- এটি একটি বহু পরিচিত বাক্য। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য সকল নাগরিকের স্বাস্থ্য সচেতনতা দরকার। স্বাস্থ্য সচেতনতার নানা দিক গুলো নিয়ে এভাবে ভাগ করা যায়।
দৈনন্দিন কাজ কর্মে স্বাস্থ্য সচেতনতা।
খাদ্যাভাসে স্বাস্থ্য সচেতনতা।
অসুখ নিয়ে স্বাস্থ্য সচেতনতা।
আচার আচরনে স্বাস্থ্য সচেতনতা।
দৈনন্দিন কাজ কর্মে স্বাস্থ্য সচেতনতায় থাকবে পরিস্রুত পানীয় জল পান করা, শৌচের পরে ও খাওয়ার আগে সাবান দিয়ে হাত ধোয়া। স্বাস্থ্যবিধিসম্মত শৌচাগার ব্যবহার করা। ইত্যাদি।
খাদ্যাভাসে স্বাস্থ্য সচেতনতায় থাকবে ক্ষতিকর খাদ্য ও পানীয় ব্যবহার না করা। মাদক সেবন থেকে দুরে থাকা। ভেজাল খাদ্য নিয়ে সচেতন থাকা।
অসুখ নিয়ে স্বাস্থ্য সচেতনতায় উল্লেখ করা যায় অসুখের কারণ জানা। অসুখের সময় পথ্যের ব্যবহার ভুল ধারনা আছে, সেখান থেকে মুক্ত থাকা। অপ্রয়োজনীয় ও ক্ষতিকর ওষুধ ব্যবহার থেকে বিরত থাকা। যুক্তিযুক্ত চিকিৎসা ব্যবস্থার প্রচলন দরকার।
আচার আচরনে স্বাস্থ্য সচেতনতায় বলা য়ায় পরিবেশকে নির্মল ও পরিচ্ছন্ন রাখা। যত্র তত্র আবর্জনা না ফেলা। সামাজিক জীবনযাপন করা। পরিবেশকে নির্মল রাখার গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো ১) বাতাসের মান বজায় রাখা। বাতাসে কার্বনের পরিমান কমানো। ২) ভূপৃষ্ঠ ও ভূগর্ভস্থ জলকে দূষণমুক্ত রাখা। ৩) বিষাক্ত বস্তু ও বিপজ্জনক বর্জ্য সংস্পর্শ এড়ানো।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS